ফেসবুক অত্যন্ত জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলেও অনেকেই জানেনা কী করে একাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হয়। দুর্বল সিকিউরিটি সেটিংসের কারণে তাই আইডি হ্যাকিং এর কবলে পড়ছেন অনেকেই। আইডি হ্যাক করে অনেক সময় সেই প্রোফাইল থেকে অশালীন পোস্ট করা হয় অথবা ফ্রেন্ডলিস্টে থাকা বন্ধুদের কাছে প্রতারণামূলক মেসেজ পাঠানো হয়। এসব ঘটনা সেই ব্যবহারকারীর জন্য অত্যন্ত বিব্রতকর হতে পারে।
হ্যাকড অ্যাকাউন্ট ফেরত পাবার বিভিন্ন প্রাথমিক উপায় রয়েছে। তবে সে সকল পদক্ষেপ নেয়ার পরও যদি অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করা না যায় তাহলে আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ হবে এলাকার পুলিশ ষ্টেশনে গিয়ে জিডি করা। জিডির কপিটি সাথে রাখতে হবে। জিডি করার পর দ্বিতীয় কাজ হবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অধীনে সাইবার নিরাপত্তা বিভাগে যোগাযোগ করা(হটলাইনের নাম্বারঃ ০১৭৬৬৬৭৮৮৮৮)।
এক্ষেত্রে আপনাকে দুটি অপশন দেয়া হবে।
অ্যাকাউন্টটি পুনরুদ্ধার করা।
অ্যাকাউন্টটি চিরতরে বন্ধ করে দেয়া।
হটলাইন নাম্বার থেকে আপনাকে একটি ই-মেইল অ্যাড্রেস (info@cybernirapotta.net) দেয়া হবে। এই ই-মেইল অ্যাড্রেস এ কিছু অ্যাটাচমেন্ট পাঠাতে হবে-
জিডির স্ক্যান করা কপি।
ভোটার আইডি কার্ডের রঙ্গিন স্ক্যান কপি।
হ্যাক হওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্টের লিংক।
আগে কখনও ব্যবহার করা হয়নি, আপনার এমন নতুন একটি ই-মেইল আইডি।
সব অ্যাটাচমেন্টসহ ই-মেইল পাঠিয়ে দেওয়ার পর হটলাইনে কল করে ই-মেইল পেয়েছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেন। এরপর তিন দিনের ভেতর আপনার হ্যাক হয়ে যাওয়া অ্যাকাউন্ট উদ্ধার করে আপনাকে ফোন দিয়ে জানানো হবে। এভাবে খুব সহজেই আপনি সাইবার হামলা প্রতিহত করতে পারবেন।
- googleplus
- youtube
- flickr
- envato
- behance
- vimeo
এটি সেচ্ছাসেবামুলক সংগঠন।আমদের কাজ সমাজের উন্নয়ন।।.এবং লেখা কিছু বৈজ্ঞানিক সমাজ গবেষণা।
Monday, September 18, 2017
ফেসবুক আইডি হ্যাক হলে কিভাবে উদ্ধার করবেন?
আপনার মোবাইল ফোন হারিয়ে গেলে কিভাবে উদ্ধার করবেন ?
বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন আমাদের নিত্যসঙ্গী। অর্থনৈতিক সচ্ছলতা ও রুচি অনুযায়ী আমরা বিভিন্ন ব্রান্ড ও মডেলের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু চলার পথে প্রায়ই নানা কারণে আমাদের এই প্রয়োজনীয় ফোনটি হারিয়ে যেতে পারে। চুরি বা ছিনতাইয়ের মতো অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটতে পারে। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে অনেক সময় ভোগান্তির মুখে পড়তে হয়। যেমন চুরি বা ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোনটি কখনো কখনো অপরাধমূলক কাজে ব্যবহৃত হতে পারে। সেক্ষেত্রে মোবাইল এবং সিমের রেজিস্ট্রি মতে এর প্রকৃত মালিক গ্রেফতার বা হয়রানির স্বীকার হতে পারেন। তাই মোবাইল ফোন হারালে বা চুরি হলে, বিষয়টি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পুলিশকে জানাতে হবে। তবে যে কারণেই ফোন হারাক না কেন, পুলিশের সহায়তায় একজন নাগরিক তার প্রিয় মোবাইল ফোনটি ফিরে পেতে পারেন। জেনে নিই হারানো ফোন উদ্ধারের প্রক্রিয়া।
হারানো বা চুরি হওয়া মোবাইল ফোন উদ্ধার করার প্রক্রিয়া:
আপনার মূল্যবান মোবাইল ফোনটি হারিয়ে গেলে বা ছিনতাই হলে অবিলম্বে নিকটস্থ থানায় গিয়ে একটা সাধারণ ডায়রি করতে হবে। সেই সাথে আপনার মোবাইল ফোনটির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন : ক্রয়ের রশিদ, সিম রেজিস্ট্রেশন, ফোনের আইএমই নম্বর, ফোনের সক্রিয় সিমের নাম্বার প্রভৃতি কাগজ অথবা এর ফটোকপি জিডির সাথে থানায় জমা দিয়ে হবে। এরপর ডিউটি রত অফিসার আবেদনকারীকে একটি জিডি নাম্বার প্রদান করবেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোবাইলটির আইএমইআই নম্বর দিয়ে ট্র্যাক করে সেটটি উদ্ধার করার চেষ্টা করবে। পরবর্তীতে যদি হারানো মোবাইল ফোনটি খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে ওসির মাধ্যমে আবেদনকারী তা ফেরত পাবেন। খুঁজে না পেলেও ব্যবহারকারীকে থানা থেকে জানিয়ে দেয়া হবে।
হারানো মোবাইল উদ্ধারে পুলিশের সেবার সুবিধা :
হারানো মোবাইল ফোন ফিরে পাওয়া যায়
পুলিশ নাগরিক সেবা নিশ্চিত করে
আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
গ্রেফতার বা হয়রানি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
পুলিশ এবং জনগণের মধ্যে মৈত্রীর বন্ধন সৃষ্টি হয়
বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পায়
হারানো মোবাইল উদ্ধারে পুলিশের সেবার বিবরণ :
সেবা প্রাপ্তির যোগ্যতা : বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র : আবেদন পত্র (জিডি)
প্রয়োজনীয় খরচ : বিনামূল্যে এই সেবা প্রদান করা হয়
প্রয়োজনীয় সময় : ২ থেকে ৭ দিন
কাজ শুরু হবে : নিকটস্থ থানা
আবেদনের সময় : সারা বছর যে কোন সময়
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা : ওসি, এসআই/এএসআই
সেবা না পেলে কোথায় যাবেন : সার্কেল এ এস পি
বিস্তারিত তথ্যের জন্য : ১০০ (পুলিশ কন্ট্রোল রুম), ৯৯৯ (ন্যাশনাল হেল্প ডেস্ক)
প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট : http://www.police.gov.bd
মোবাইল ফোনে কেউ আপনাকে উত্যাক্ত করলে কি করবেন ?
এই সময়ে মোবাইল ফোন ছাড়া নিজেকে কল্পনা করাই কষ্টকর। এর যেমন রয়েছে বহুবিদ সুবিধা, তেমনি রয়েছে বেশ কিছু সমস্যা। কিছু অসাধু ব্যক্তি রয়েছে যারা মোবাইল ফোন দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে উত্যক্ত করে। মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের প্রায় প্রত্যেকেরই প্রায় এই অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে। বিশেষ করে নারীরা প্রায়শই এমন বিব্রতকর অভিজ্ঞতার মুখে পড়েন। কাউকে ফোন করে উত্যক্ত করা অপরাধের আওতায় পড়ে। এই ধরনের অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করা যায়। কোন নাগরিক চাইলে পুলিশের কাছে উত্যক্তকারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে পারেন। আবেদনকারীর অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
মোবাইল ফোনে কেউ আপনাকে উত্যক্ত করলে করণীয় কি :
আপনাকে কেউ উত্যক্ত করলে তার বিরুদ্ধে লিখিতভাবে আবেদন করতে হবে। মোবাইল নম্বর ও অন্যান্য তথ্য দিয়ে আবেদনটি নিকটস্থ থানায় কর্তব্যরত অফিসারের কাছে আবেদন জমা দিতে হবে। কর্তব্যরত অফিসার সেই আবেদনটি গ্রহণ করে একটি জেনারেল ডায়েরি বা জিডি করবেন এবং আবেদনকারীকে একটি জিডি নম্বর প্রদান করবেন। এরপর পুলিশ তাদের নিজস্ব পদ্ধতি ব্যবহার করে অপরাধীকে শনাক্ত করবে এবং আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করবে।
উত্যক্তকারীর বিরুদ্ধে পুলিশের সেবার সুবিধা:
উত্যক্তকারির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া যায়
অন্যকে উত্যক্ত করার মতো অপরাধ সমাজ থেকে দূর হয়
পুলিশের কাছে নাগরিক সেবা পাওয়া যায়
নাগরিকের নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায়
পুলিশ অপরাধীর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করেন
উত্যক্তকারীর বিরুদ্ধে পুলিশের সেবার বিবরণ :
সেবা প্রাপ্তির যোগ্যতা : বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র : আবেদন পত্র
প্রয়োজনীয় খরচ : বিনামূল্যে এই সেবা প্রদান করা হয়
প্রয়োজনীয় সময় : ১ ঘণ্টা থেকে সর্বোচ্চ ২/৩ দিন
কাজ শুরু হবে : নিকটস্থ থানা
আবেদনের সময় : সারা বছর যে কোন সময়
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা : ওসি, এসআই/এএসআই
সেবা না পেলে কোথায় যাবেন : সার্কেল এ এস পি
বিস্তারিত তথ্যের জন্য : পুলিশ হেল্প লাইন ১০০ অথবা ন্যাশনাল হেল্প ডেস্ক ৯৯৯ এ ফোন করুন।
প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট : http://www.police.gov.bd
Monday, August 28, 2017
আমরা কি সামাজিক ??
মা রা যখন হিন্দি সিরিয়াল দেখেন একবার ও ভেবে দেখেছেন কি মেয়ে টা কি জানছে??? বাবাও হয়ত পরকিয়া করে এ ধারণা করে বসে থাকলে কি করবেন?? বাবা শ্রদ্ধা পাবেন?? ছেলেদের কিভাবে ঘোরাতে হয় এটা হাতে কলমে শিখতে চাইলে দোষ টা কার??
ক্যাটরিনা কাইফের খোলা বুক পিঠ দেখে বড় হওয়া ছেলে টা যখন মেয়েদের মাংস পিন্ড ভাবে কোন বাবা কি তার দায়ভার এড়াতে পারেন?
নিজের বোন মেয়েকে মঞ্চে উঠিয়ে দিয়ে বিলাই এর মত হাঁটিয়ে যখন ভোট ভিক্ষা করি কোথায় আমাদের নীতিবোধ? বিশাল বিলবোর্ডে যখন শরীর দেখিয়ে আধুনিক হই কোথায় থাকে আমাদের শ্লীলতা???
ফাইভ না পেরোতেই হাতে আসে নোংড়া বই গুলো। নাইন টেনে না আসতেই ছেলে টা স্বপ্ন দেখে সানি লিওন নিয়ে। উন্মুক্ত যুগে ছেড়ে দিয়ে তার মানসিক যত্নের কথা কি মনে থাকে? এই ছেলেই বাসে মেয়েদের দিকে তাকিয়ে আগের দিনের ভিডিও এর কথা চিন্তা করে তার দোষ কোথায়??
পুঁজিবাদী যুগে মানুষ পণ্য। টাকা কামানোর মেশিন হওয়া ছাড়া কি শিখাই আমরা?? আমাদের বাজার বলে আজ পহেলা বৈশাখে ইলিশ না খেলে তুমি বাঙালি না , তুমি সানি লিওন না চিনলে আধুনিক না , মশারি গায়ে না নিলে মেয়ে তুমি আধুনিক না আর আমরা তাই মেনে নেই। নিজেকে এতটাই সস্তা করে ফেলেছি আমরা।
আমাদের পড়াশুনা কি কিছু জানতে? শিখতে? কিছু দিতে? আমরা চাই টাকা। লাখ লাখ কোটি কোটি। যে টাকায় মেয়ে টা নিজেকে সম্মান না করে রঙ মাখবে এই আশায় তাকে দেখতে সুন্দর লাগবে। একদিন ঢোলা আর একদিন চামড়া চিপকানো পাজামা পড়বে বিজ্ঞানের সমীকরণ না বুঝে। ছেলে টা জানে সে একদিন দুটা উইকেট পেলেই তার বউ হতে চাইবে হাজার হাজার মেয়ে। চরিত্র দিয়ে হয় কি! কোন দিন পাশে বসে বাবা ভাই কি বুঝিয়ে দিয়েছেন মা কত কষ্ট করেন?? কোন দিন বলেছেন নীল আলোর জন্য না মেয়েরা না থাকলে তার জন্ম ই হত না? বোন টা কত কষ্ট করে তার জন্য টিফিনের টাকা বাচিয়ে ভিডিও গেমস কিনে দেয়?? কোন দিন ছেলেটা দেখেছে মেয়েদের কেউ মেয়ে মানুষ না ভেবে মানুষ বলেছে? কেউ কি শিখিয়েছে তুমি কারো বিষয়ে নাক গলাবে না??
কেউ ছেলেটার গালে চড় দিয়েছে কেন সে মেয়েদের গায়ের ভাজ কিংবা মেকাপের স্তর নিয়ে গবেষনা করেছে? কেন চোখ নামিয়ে চরিত্র ব্যবচ্ছেদ বাদ দেয় নি?? কেউ কোন দিন হাত থেকে রিমোট কেড়ে নিয়ে বলেছে মেয়েরা টিভি স্ক্রিন আর বিছানা ছাড়া আরো অনেক খানে অনেক ভাবে থাকে?? মেয়ে মানে এঞ্জেলিনা জোলির হট ঠোঁট না , দীপিকার পিঠ না কিংবা সানি লিওনের নষ্টামি না। তোমার মা , বোন সন্তান সবাই মেয়ে। কেউ বলেছে??
কেউ কোন দিন মেয়েটাকে আয়নার সামনে থেকে নিয়ে গিয়ে মাইক্রোস্কোপ এর জগত দেখিয়েছে?? কেউ বলেছে তুমি লেডি গাগা না হলেও চলবে কারণ তুমি কাল সারা রাত ভাই টার মাথায় জলপট্টি দিয়েছ?? কেউ কি বলেছে তোমাকে আজ এক কেজি ময়দা না মাখলেও চলবে কারণ তুমি ম্যাথে ১০০ পেয়েছ?? কেউ কি বলবে তুমি আজ আনুশকার মত ড্রেস না বানালেও চলবে কারণ তুমি গুগলে জব করবে??
বলবেনা। বলেনা। আমি জানি। আমি তাই আজ মেয়ে হিসেবে ছেলেদের ঘেন্না করব না। ছেলে হলে লজ্জিত ও হতাম না। আমি মানুষ হিসেবে লজ্জিত। আমি সেই ব্যক্তি হিসেবে লজ্জিত যে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে জেনেছে ছেলে মেয়ে দুটো আলাদা প্রজাতি। এখান থেকে শুধু ইঞ্জিনিয়ার না হট সেক্সি মেয়ে হতে চাইবার আর আপু সমাজ নিয়ে গবেষক এর মত অসুস্থ মানুষ বের হয়।
আমি ক্ষমা চাই আমার ভাই টার কাছে যে আমায় এক দলা মাংস ভাবে কারণ আমি তাকে আমার মানুষ পরিচয় দিতে পারিনি। আমার বোন টার কাছে যাকে বোঝাতে পারিনি আধুনিকতার আর এক নাম নিজেকে বাজারে বিক্রি করা না।
টি এস সি তে যারা এসব করেছে হাতের কাছে পেলে হয়ত রাগের মাথায় খুন ই করে ফেলতাম। কিন্ত তাদের মা বাবা আর সমাজ কে করতাম সবার আগে।
যে সমাজ মেয়েদের শেখায় নগ্নতা মানে আধুনিকতা আর ছেলেদের শেখায় মেয়ে ভোগের বস্ত সেই সমাজের মুখে লাথি মারি। আমি লজ্জিত এই সমাজের একজন হিসেবে।
লেখাঃ সাবিনা জামান পিংকি, রুয়েট।
Saturday, April 29, 2017
রেলগেট আদর্শ পৌর প্রাথমিক বিদ্যালয় কতৃক আয়োজিত জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মদিন ও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে
সম্পন্ন হয়েছে,
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর পৌরসভার সংরক্ষিত মহিলা আসনের
কাউন্সিলর নাসিমা আক্তার জলি আপা,বিশেষ অতিথি যশোর জেলা যুবলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক
ও আদর্শ পৌর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কমিটির পৌর মেয়র কতৃক সভাপতি জনাব আজাহার হোসেন স্বপন,অতিথি হিসেবে ছিলেন পৌরসভার সম্মানিত সচিব মহোদয় এবং আরও উপস্থিত ছিলেন এম আই নয়ন, প্রাক্তন শিক্ষক শিক্ষিকা বৃন্দ প্রমুখ ।
picture,,,,,
Saturday, April 8, 2017
রহস্যময় গুহা
এম আই নয়ন : গুহা উদ্ভবের সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। মনে করা হয় এটি ২০০ বছর অথবা অর্ধ সহস্রাব্দেরেও পুরাতন হতে পারে, যখন টেম্পলারের আদেশ বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। সম্ভাব্য এবং মোটামুটি গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা যা ধরা যেতে পারে, ঊনিশ শতকের দিকে মূল্যবান পাথর খুঁজতে গিয়ে এই গুহার সৃষ্টি হয়েছিল এবং পরবর্তীতে জমির মালিক এটাকে সুন্দর সুসজ্জিত একটি মনোরম প্রাকৃতিক গুহায় রূপান্তরিত করেন। গুহাটিতে রয়েছে নব্য রোমান যুগের স্থাপত্যশিল্পের মতো করে তৈরি করা কিছু রাস্তার সারি এবং বেলেপাথরের দেয়ালে খোদাই করা বেশ কিছু প্রকোষ্ঠ। এ ছাড়া এর মধ্যে ধনুকের মতো বাঁকানো খোদাই করা ছাঁদ, পিলার, তার গায়ে নকশা, এবং মোমবাতি রাখা যেতে পারে এমন ছোট ছোট গর্ত করাও রয়েছে।
অনেক আগে উদ্ভব হলেও এই ক্যানটন গুহা খবরে আসে অনেক পরে। কারণ অনেক বছর পর এক ফটোগ্রাফার এই নিষিদ্ধ গুহায় প্রবেশের সুযোগ পেয়েছিল। এটি লোকচক্ষুর আড়ালে ছিল কারণ এই গুহাটি এক ব্যক্তির সম্পত্তির আওতায় ছিল। আর সেখানে সর্ব সাধারণের প্রবেশাধিকার ছিল না। তবে সেই ফটোগ্রাফারের প্রতিবেদনটি রাতারাতি বিভিন্ন নিউজ চ্যানেল, নিউজ পোর্টালে ভিন্ন ভিন্ন কাল্পনিক ও চমকপ্রদ শিরোনাম আসতে থাকে। ক্যানটন গুহা এই সময়ের আবিষ্কার নয় তবে এটা ৭০০ বছরের পুরাতন নাইট টেম্পলারের গুহাও নয়।
ক্যানটন গুহা তার নিজস্ব মহিমার কারণেই সবার কাছে কৌতূহলের একটি ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটাকে আরো আকর্ষণীয় করার জন্য কোনো অতিরঞ্জিত কল্পকাহিনির প্রয়োজন নেই।
Friday, March 24, 2017
নতুন চুল দেবে থানকুনি পাতা
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওই সব ওষুধগুলির দামও অনেক সময় নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে হয়ে যায়। অথচ আমাদের হাতের কাছেই কিছু ভেষজ গাছ রয়েছে, যেগুলি অত্যন্ত অল্প দামে বা একটু খুঁজলে বিনামূল্যেও পাওয়া যায়, আমরা জানি না। অনেক সময় জেনেও, বিশ্বাস হয় না। তেমনই একটি ভেষজ উদ্ভিদ হল থানকুনি।
থানকুনি আমাদের অতিপরিচিত পাতা। পুকুরপাড় বা জলাশয়ে হামেশাই দেখা মেলে। কথায় বলে, পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে। চিকিৎসকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে, মিয়মিত খেতে পারলে, পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না। শরীর-স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই, ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়। দেখে নেয়া যাক, যৌবন ধরে রাখতে ও সুস্থ থাকতে থানকুনি পাতার ভেষজ গুণগুলি।
১. পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না।
২. শুধু পেটই নয়, আলসার, এগজিমা, হাঁপানিসহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকের জেল্লা বাড়ে।
৩. থানকুনি পাতায় থাকে Bacoside A ও B। Bacoside B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
৪. থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।
৫. মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়। থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়।
৬. পুরনো ক্ষত কোনও ওষুধেই না সারলে, থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার জল লাগালে সেরে যায়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালে, ক্ষত নিরাময় হয়ে যায়।
৭. থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
৮. বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।
৯. দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে, তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।
খিদে বাড়ানোর সহজ উপায়
Thursday, March 23, 2017
আপনি কি বুদ্ধিমান? ১৬ লক্ষণে জেনে নিন
মানুষের বুদ্ধিমত্তা নিজে থেকে নির্ণয় করা যায় না। এমনকি অন্যরা আপনাকে যদি বুদ্ধিমান বলে মনে নাও করে তার পরেও আপনার কিছু লক্ষণ দেখে বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এ লেখায় দেওয়া হলো ১৭টি লক্ষণ, যা আপনার বুদ্ধিমত্তা প্রকাশ করে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
.
১. সঙ্গীত শেখা :
সঙ্গীতের সঙ্গে বুদ্ধিমত্তার সম্পর্ক পাওয়া গেছে বহু গবেষণাতেই। গবেষকরা জানিয়েছেন আপনি যদি সঙ্গীত অনুশীলন করেন তাহলে আপনার বুদ্ধিমত্তা বেশি হবে।
.
২. বড় ভাই :
ছোট ভাইদের সামনে বড় ভাইকে নানা অনুকরণীয় উদাহরণ সৃষ্টি করতে হয়। পরিবারের বড় ভাই প্রায়ই অন্য ভাইদের তুলনায় বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
.
৩. হালকা-পাতলা :
হালকা-পাতলা দেহের অধিকারীরা অন্যদের তুলনায় বুদ্ধিমান হয়ে থাকে। বিভিন্ন গবেষণায় বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।
.
৪. বিড়াল পোষা :
২০১৪ সালে এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা কুকুর পালন করে তাদের তুলনায় বিড়াল পালনকারীরা বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
.
৫. মায়ের দুধ খাওয়া :
যে মায়েরা সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ান তাদের সন্তানের বুদ্ধি ভালো হয়। তবে অন্য খাবার খেয়ে থাকলে সে তুলনায় বুদ্ধি কম হতে পারে।
.
৬. বিনোদনমূলক ওষুধ :
২০১২ সালে এক গবেষণায় দেখা যায়, যারা বিনোদনমূলক নানা ওষুধ সেবন করেন তাদের আইকিউ বেশি থাকে।
.
৭. বাঁহাতি :
ডান হাত যারা ব্যবহার করেন তাদের তুলনায় বাঁ হাত ব্যবহারকারীরা বুদ্ধিমান হয়।
.
৮. লম্বা :
খাটো মানুষদের তুলনায় লম্বাদের আইকিউ বেশি হয়ে থাকে। ২০০৮ সালের এক গবেষণায় বিষয়টি প্রমাণিত হয়।
.
৯. তাড়াতাড়ি পড়া :
২০১২ সালে গবেষকরা দুই হাজার জোড়া একই ধরনের যমজ সন্তানের ওপর গবেষণা করেন। এতে তারা উভয়ের মাঝে যারা তাড়াতাড়ি পড়া শিখেছে তাদের মধ্যে বেশি বুদ্ধিমান হয়ে ওঠার প্রবণতা দেখতে পান।
.
১০. ভীত :
এক গবেষণায় দেখা যায় যারা নিয়মিত নানা কারণে ভয় পায় তাদের বুদ্ধি বেশি হয়।
.
১১. মজার :
বুদ্ধিমান মানুষের রসবোধ ভালো হয়। এক গবেষণায় দেখা যায়, যারা রসিক মানুষ এবং নানাভাবে অন্যদের হাসাতে পারে তাদের বুদ্ধিমত্তা অন্যদের তুলনায় বেশি।
.
১২. কৌতুহলী :
কৌতুহলী মানুষ অন্যদের তুলনায় বেশি বুদ্ধিমান হয়ে থাকে। বিভিন্ন গবেষণাতেও বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।
.
১৩. অগোছালো :
অগোছালো মানুষ বনাম গোছালো মানুষের মাঝে এক তুলনামূলক গবেষণায় দেখা যায়, অগোছালো মানুষই বেশি বুদ্ধিমান।
.
১৪. প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত যৌনতা নয় :
গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের আইকিউ স্কোর ভালো তারা সাধারণত স্কুলে থাকতে কিংবা অল্পবয়সে যৌনতায় লিপ্ত হয় না। অনেক বয়স পর্যন্ত তারা তাদের কৌমার্য ধরে রাখে।
.
১৫. রাতজাগা পাখি :
রাতে যারা জেগে থাকেন তাদের বুদ্ধি অন্যদের তুলনায় বেশি হয় বলেই উঠে এসেছে গবেষণায়। এতে জানা গেছে, সকালে যারা ঘুম থেকে ওঠে তাদের তুলনায় ‘রাতজাগা পাখিরা’ বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
.
১৬. প্রায়ই কঠোর পরিশ্রমী নয় :
বুদ্ধিমান মানুষ সর্বদা কঠোর পরিশ্রমী হয় না। গবেষকরা জানিয়েছেন, আলসে মানুষ মাত্রই যে, বুদ্ধিমান তা নয়। তবে বহু আলসে মানুষই বুদ্ধিমান। কঠোর পরিশ্রমের ক্ষেত্রে তারা সর্বদা যে সামনে এগিয়ে যায়, এমনটা নয়।
Wednesday, March 22, 2017
ক্ষমা সম্পর্কে বিজ্ঞানসম্মত ১৪ বিষয়
বিড়াল কখনই ক্ষমা করে না
গরিলা এবং শিম্পাঞ্জির মতো প্রাচীণ বন্য প্রাণীরা প্রায়ই আলিঙ্গন বা চুম্বনের মতো মুহুর্তে খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করে। ছাগল এবং হায়েনাদের মতো প্রাণীদের মধ্যে একই আচরণ পরিলক্ষিত হয়। শুধুমাত্র একটি প্রজাতির মধ্যেই এখনও পর্যন্ত ক্ষমাশীলতার কোনো বাহ্যিক লক্ষণ দেখা যায়নি। আর সেই প্রজাতিটি হচ্ছে, গৃহপালিত বিড়াল।
কোনো অপরাধই ক্ষমার অযোগ্য নয়
ক্ষমাশীলতা নিয়ে গবেষণা করা মনোবিজ্ঞানী রবার্ট ইনরাইট বলেন, ‘আমি বিশ্বে এমন কোনো কর্ম খুঁজে পাইনি যার জন্য অন্তত একজন মানুষ ক্ষমা পায়নি।’
কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতা সম্পর্কে হুঁশিয়ার
২০১০ এর একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, ক্ষমার অযোগ্য সবচেয়ে সাধারণ অপরাধ হচ্ছে, বিশ্বাসঘাতকতা। যার মধ্যে সম্পর্ক ভাঙা, প্রতারণা, প্রতিজ্ঞা ভাঙা এবং বেফাঁস গোপন কথা ফাঁসের ঘটনাই সবচেয়ে বেশি ঘটে।
ক্ষমা বিভিন্ন ধরনের হয়
কেউ হয়তো আপনার প্রতি অবিচার করেছে, আপনি সিদ্ধান্ত নিলেন যে তার সঙ্গে আন্তরিকভাবে আচরণ করবেন। এটিকে বলে সিদ্ধান্তজনীত ক্ষমা। আবার সহানুভূতি, সমবেদনা, সহানুভূতি এবং এমনকি ভালোবাসার মতো ইতিবাচক আবেগের কারণে যখন আপনি কাউকে ক্ষমা করে দেন তখন তাকে বলে আবেগজনীত ক্ষমা।
অল্প বয়সী বাচ্চারা সহজে ক্ষমা করতে পারে
এক গবেষণায় দেখা গেছে, দশ এবং এগার বছর বয়সীদের চাইতে, সাত এবং আট বছর বয়সীরা বেশি ক্ষমাশীল। এমনকি তাদের কাছে ক্ষমা চাইতেও হয় না। যারা ক্ষমা প্রার্থনা করে আর যারা ক্ষমা প্রার্থনা করে না উভয় অপরাধীকেই সমভাবেই ক্ষমা করে দেয় তারা।
যারা বর্হিমুখী তাদের ক্ষমা প্রয়োজন
ক্ষমা চাওয়ার ক্ষেত্রে বর্হিমুখীরা অন্তর্মুখীদের তুলনায় (এবং তারা অন্যদেরকেই দ্রুতই ক্ষমা করে দেয়) বেশি সক্রিয়। অন্তর্মুখীরা ।
সুস্থ থাকতে আরো ক্ষমাশীল হোন
মানুষের মনে যখন অসন্তোষ জমতে থাকে তখন তাদের হৃদস্পন্দন ও রক্তচাপ বেড়ে যায়। অপরপক্ষে ক্ষমাশীলাতায় হৃদয় এবং স্বাস্থ্য ভালো থাকে। পাশাপাশি আপনি যখন অতীতের রাগ- অসন্তোষ ভুলে যাবেন তখন তা আপনার ভালো ঘুমের জন্যও সহায়ক হবে।
তথ্যসূত্র : রিডার্স ডাইজেস্ট
এত্তো বড় মুরগি!
|
এ প্রশ্ন যদি আপনার মনে আসে, তাহলে নিচের ভিডিওটি অবশ্যই সে প্রশ্নের একটা যুক্তিসঙ্গত উত্তর দেবে। ভিডিওটি দেখে হলিউডের কোনো সাইফাই মুভি বা এ জাতীয় কোনো উপন্যাসের কথা মনে পড়ে যায়। গত দু-তিন ধরে ফেসবুক, টুইটারসহ সোশ্যাল মিডিয়াতে দানব আকৃতির এক মুরগি নিয়ে খুব সাড়া পড়েছে। ফেসবুক পেইজ স্পেজটারিয়া ডেকোরেটিভে প্রথম এই মুরগির ভিডিও আপলোড করা হয়। এর নাম দেওয়া হয় মেরাকলি।
এরপর টুইটারে এই মেরাকলি নিয়ে হৈ চৈ পড়ে যায়। কেউ কেউ বলছেন, এটা আসলে মুরগি না, কোনো মানুষই মুরগির মতো সেজেছে, বোকা বানানো হচ্ছে সবাইকে। তবে বিশেষজ্ঞরা দানব মুরগির ওই ভিডিও দেখে নিশ্চিত করে বলেছেন যে আসলেই এটা একটা মুরগি। কোনো ভিডিও কারসাজি নয়, এটা একটা দানব মুরগি যা দেখে ভয়ও জাগে মনে। ভিডিওতে মুরগির বাসা থেকে একটা বিশাল মুরগিকে বের হয়ে দানবীয় ভঙিতে হাঁটতে দেখা যাচ্ছে। আরেকটা মুরগি লুকিয়ে পড়ছে বাসার পেছনে। এরা ব্রাহমা প্রজাতির মুরগি, যা চীন থেকে আমদানি করে এখন আমেরিকার কিছু এলাকাতেও ফার্মে এদের লালন পালন করা হচ্ছে।
এ প্রজাতির মুরগিকে ‘কিং অব অল পোল্ট্রি’ বলা হয়। ২০ শতকের শুরুর দিকে আমেরিকায় এ ধরনের মুরগির মাংসের চাহিদা খুব বেড়ে গিয়েছিল। আমেরিকার লাইভস্টক কনজারভেন্সি প্রতিষ্ঠানের মতে এ ধরনের মুরগির ওজন ১৪ পাউন্ড ও মোরগের ওজন ১৮ পাউন্ডেরও বেশি হতে পারে। চার সদস্যের একটি পরিবারের লোকেরা এই মুরগির মাংস এক সপ্তাহ ধরে খেতে পারবেন।
ভিডিও দেখুন...https://www.youtube.com/watch?v=tdnqkxt4sGo