যশোর জেলার ইতিহাস ঐতিহ্য
যশোর জেলার নামকরন নিয়ে নানা মত আছে। আরবিতে যশোর শব্দের অর্থ সেতু। প্রাচীন যশোরে অনেক নদী ছিল।ফলে এই এলাকার নির্মিত হয় অনেক সেতু-কালর্ভাট।বিখ্যাত ঐতিহাসিক কানিং হোম এর মতে আরবী যশোহর" থেকে যশোরের উত্তপ্তত্তি। বার বলা হয় রাজা প্রতাপাদিত্যের পিতা বিক্রমাদিত্যের সময়কালে সমৃদ্ধ যশোরের ধ্ন ওযশ তিনি গৈড়ের কাছ হরন করে নেন। যশহরণ থেকে এই জেলার নাম যশোহর বা যশোর।
যশোর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন অঞ্চল। এর অন্য একটি প্রচলিত বানান যশোহর। ব্রিটিশ আমলে খুলনা ছিল যশোর জেলার অধিভুক্ত একটি মহুকুমা।
যশোর একটি অতি প্রাচীন জনপদ। প্রায় সাড়ে তিন হাজার বছর পূর্বে মিশরিয়রা ভৈরব তীরে এক সমৃদ্ধ বাণিজ্য কেন্দ্র গড়ে তোলে। আনুমানিক ১৪৫০ খ্রীস্টাব্দের দিকে পীর খান জাহান আলি সহ বারজন আউলিয়া যশোরের মুড়লীতে ইসলাম ধর্ম প্রচারের প্রধান কেন্দ্র স্থাপন করেন। ক্রমে এ স্থানে মুড়লী কসবা নামে একটি নতুন শহর গড়ে উঠে। ১৫৫৫ খ্রীস্টাব্দের দিকে যশোর রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। যশোর-খুলনা -বনগাঁ এবং কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অংশ বিশেষ যশোর রাজ্যের অন্তভুর্ক্ত ছিলো। ১৭৪৭ খ্রীস্টাব্দের দিকে যশোর নাটোরের রাণী ভবানীর রাজ্যের অন্তভুর্ক্ত হয়। ১৭৮১ খৃষ্টাব্দে যশোর একটি পৃথক জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং এটিই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম জেলা। ১৮৬৪ সালে ঘোষিত হয় যশোর পৌরসভা। ১৮৩৮ খৃষ্টাব্দে যশোর জিলা স্কুল, ১৮৫৪ খৃষ্টাব্দে যশোর পাবলিক লাইব্রেরি, বিংশ শতাব্দীর তৃতীয় ও চতুর্থ দশকে যশোর বিমান বন্দর এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে কলকাতার সাথে যশোরের রেল-যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রথম স্বাধীন হওয়া জেলাটি যশোর।
যারা নতুন তাদের জন্য যশোর ঘোরার কিছু স্থান...
সকল তথ্য ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত...।
যশোর জেলার নামকরন নিয়ে নানা মত আছে। আরবিতে যশোর শব্দের অর্থ সেতু। প্রাচীন যশোরে অনেক নদী ছিল।ফলে এই এলাকার নির্মিত হয় অনেক সেতু-কালর্ভাট।বিখ্যাত ঐতিহাসিক কানিং হোম এর মতে আরবী যশোহর" থেকে যশোরের উত্তপ্তত্তি। বার বলা হয় রাজা প্রতাপাদিত্যের পিতা বিক্রমাদিত্যের সময়কালে সমৃদ্ধ যশোরের ধ্ন ওযশ তিনি গৈড়ের কাছ হরন করে নেন। যশহরণ থেকে এই জেলার নাম যশোহর বা যশোর।
যশোর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন অঞ্চল। এর অন্য একটি প্রচলিত বানান যশোহর। ব্রিটিশ আমলে খুলনা ছিল যশোর জেলার অধিভুক্ত একটি মহুকুমা।
যশোর একটি অতি প্রাচীন জনপদ। প্রায় সাড়ে তিন হাজার বছর পূর্বে মিশরিয়রা ভৈরব তীরে এক সমৃদ্ধ বাণিজ্য কেন্দ্র গড়ে তোলে। আনুমানিক ১৪৫০ খ্রীস্টাব্দের দিকে পীর খান জাহান আলি সহ বারজন আউলিয়া যশোরের মুড়লীতে ইসলাম ধর্ম প্রচারের প্রধান কেন্দ্র স্থাপন করেন। ক্রমে এ স্থানে মুড়লী কসবা নামে একটি নতুন শহর গড়ে উঠে। ১৫৫৫ খ্রীস্টাব্দের দিকে যশোর রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। যশোর-খুলনা -বনগাঁ এবং কুষ্টিয়া ও ফরিদপুর অংশ বিশেষ যশোর রাজ্যের অন্তভুর্ক্ত ছিলো। ১৭৪৭ খ্রীস্টাব্দের দিকে যশোর নাটোরের রাণী ভবানীর রাজ্যের অন্তভুর্ক্ত হয়। ১৭৮১ খৃষ্টাব্দে যশোর একটি পৃথক জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং এটিই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম জেলা। ১৮৬৪ সালে ঘোষিত হয় যশোর পৌরসভা। ১৮৩৮ খৃষ্টাব্দে যশোর জিলা স্কুল, ১৮৫৪ খৃষ্টাব্দে যশোর পাবলিক লাইব্রেরি, বিংশ শতাব্দীর তৃতীয় ও চতুর্থ দশকে যশোর বিমান বন্দর এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে কলকাতার সাথে যশোরের রেল-যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রথম স্বাধীন হওয়া জেলাটি যশোর।
যারা নতুন তাদের জন্য যশোর ঘোরার কিছু স্থান...
চিত্তাকর্ষক স্থান
- সাগরদাড়ী, কবি মধুসুদনের বাড়ি[২]
- কেশবপুরের হনুমান গ্রাম
- পাঁচ পুকুর বাগআঁচড়া
- বিনোদিয়া পার্ক
- যশোর বোট ক্লাব
- জেস গার্ডেন পার্ক
- রাজগঞ্জ বাওড়
- ভবদহ বিল
- গাজীর দর গাহ
- যশোর বিমানবন্দর ও যশোর সেনানিবাস
সকল তথ্য ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত...।
No comments:
Post a Comment