এটি সেচ্ছাসেবামুলক সংগঠন।আমদের কাজ সমাজের উন্নয়ন।।.এবং লেখা কিছু বৈজ্ঞানিক সমাজ গবেষণা।

Latest News:

Friday, March 24, 2017

নতুন চুল দেবে থানকুনি পাতা


সমস্যা সমাধান ও রোগ নিরাময়ের জন্য আমরা কত কিনা করি। চিকিৎসা করতে গিয়ে বেশ ক্ষতি ডেকে আনি নিজেদের জন্যই। কষ্ট লাঘবে তখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টা মাথায় থাকে না। বিশেষ করে টাইফয়েড জ্বর, ডায়রিয়া, কলেরার মতো পেটের রোগে অ্যান্টিবায়োটিকও চলে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওই সব ওষুধগুলির দামও অনেক সময় নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে হয়ে যায়। অথচ আমাদের হাতের কাছেই কিছু ভেষজ গাছ রয়েছে, যেগুলি অত্যন্ত অল্প দামে বা একটু খুঁজলে বিনামূল্যেও পাওয়া যায়, আমরা জানি না। অনেক সময় জেনেও, বিশ্বাস হয় না। তেমনই একটি ভেষজ উদ্ভিদ হল থানকুনি।

থানকুনি আমাদের অতিপরিচিত পাতা। পুকুরপাড় বা জলাশয়ে হামেশাই দেখা মেলে। কথায় বলে, পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে। চিকিৎসকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে, মিয়মিত খেতে পারলে, পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না। শরীর-স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই, ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়। দেখে নেয়া যাক, যৌবন ধরে রাখতে ও সুস্থ থাকতে থানকুনি পাতার ভেষজ গুণগুলি।

১. পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না।

২. শুধু পেটই নয়, আলসার, এগজিমা, হাঁপানিসহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকের জেল্লা বাড়ে।

৩. থানকুনি পাতায় থাকে Bacoside A ও B। Bacoside B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

৪. থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।

৫. মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়। থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়।

৬. পুরনো ক্ষত কোনও ওষুধেই না সারলে, থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার জল লাগালে সেরে যায়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালে, ক্ষত নিরাময় হয়ে যায়।

৭. থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।

৮. বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।

৯. দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে, তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।

খিদে বাড়ানোর সহজ উপায়

আমরা সবাই ওজন কমানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ি। আর তাই খিদে থাকা সত্বেও অনেকেই অনেক কিছু খাওয়া থেকে বিরত থাকেন। কিন্তু কখনও খেয়ালও থাকে না যে এই পৃথিবীতে এমনও কিছু মানুষ আছে যাদের খুব কম খিদে পায়। অর্থাৎ খিদে না পাওয়ার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। আর এ কারেণে তাদের শরীরও বেশ রোগা। তাই আজ জেনে নিন কীভাবে খিদে বাড়ানো যায়।
> খাওয়ার পর মুখশুদ্ধি হিসেবে মৌরি খাওয়ার রেওয়াজ রয়েছে। যা লিভারে বাইলের পরিমাণ বাড়িয়ে হজমে সাহায্য করে। প্রতি দিন ২-৩ কাপ পানিতে আধা চা চামচ মৌরি ও আধা চা চামচ মেথি ফুটিয়ে সেই পানি ছেঁকে খেলে খিদে বাড়বে।

> খিদে বাড়ানোয় যোগাসনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি দিন নিয়ম করে ৩০-৪৫ মিনিট যোগাসন করুন। এতে হজম ক্ষমতা বাড়ে। ফলে খিদেও বেড়ে যাবে।

> কড়া গন্ধের পাশাপাশি আদার মধ্যে থাকা তেল হজমে সাহায্য করে। ফুটন্ত পানিতে আধা চামচ আদার রস দিয়ে দিনে দু’বার খান। রান্নায় আদা ব্যবহার করলেও উপকার পাবেন।

> আপেল, পেয়ারা, কমলালেবু, আঙুর, ব্ল্যাকবেরির মতো ফল খিদে বাড়াতে পারে। তেমনই টমেটো, ধনেপাতা, ব্রকলির মতো সবজি হজমে সাহায্য করে। ডায়েটে এই ধরনের ফল ও সবজি রাখলে স্বাভাবিক ভাবেই খিদে পাবে।

> যদি আপনার খিদে কমে যায় তাহলে খাওয়ার আগে ও খাবারের সাথে পানি, কফি,অ্যালকোহল বা যে কোনো পানীয় খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কারণ এতে খিদে কমে যায়।

> খিদে না পাওয়ার অন্যতম কারণ হলো কোনো নির্দিষ্ট রুটিন মেনে না চলা। প্রতি দিন ঘুমোতে যাওয়া, ঘুম থেকে ওঠার নির্দিষ্ট সময় মেনে চললে, হালকা শরীরচর্চা করলে, নিয়মিত সময় মেনে খাবার খেলে খিদেও পাবে নিয়ম মেনেই।

Thursday, March 23, 2017

আপনি কি বুদ্ধিমান? ১৬ লক্ষণে জেনে নিন


মানুষের বুদ্ধিমত্তা নিজে থেকে নির্ণয় করা যায় না। এমনকি অন্যরা আপনাকে যদি বুদ্ধিমান বলে মনে নাও করে তার পরেও আপনার কিছু লক্ষণ দেখে বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এ লেখায় দেওয়া হলো ১৭টি লক্ষণ, যা আপনার বুদ্ধিমত্তা প্রকাশ করে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
.
১. সঙ্গীত শেখা :
সঙ্গীতের সঙ্গে বুদ্ধিমত্তার সম্পর্ক পাওয়া গেছে বহু গবেষণাতেই। গবেষকরা জানিয়েছেন আপনি যদি সঙ্গীত অনুশীলন করেন তাহলে আপনার বুদ্ধিমত্তা বেশি হবে।
.
২. বড় ভাই :
ছোট ভাইদের সামনে বড় ভাইকে নানা অনুকরণীয় উদাহরণ সৃষ্টি করতে হয়। পরিবারের বড় ভাই প্রায়ই অন্য ভাইদের তুলনায় বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
.
৩. হালকা-পাতলা :
হালকা-পাতলা দেহের অধিকারীরা অন্যদের তুলনায় বুদ্ধিমান হয়ে থাকে। বিভিন্ন গবেষণায় বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।
.
৪. বিড়াল পোষা :
২০১৪ সালে এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা কুকুর পালন করে তাদের তুলনায় বিড়াল পালনকারীরা বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
.
৫. মায়ের দুধ খাওয়া :
যে মায়েরা সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ান তাদের সন্তানের বুদ্ধি ভালো হয়। তবে অন্য খাবার খেয়ে থাকলে সে তুলনায় বুদ্ধি কম হতে পারে।
.
৬. বিনোদনমূলক ওষুধ :
২০১২ সালে এক গবেষণায় দেখা যায়, যারা বিনোদনমূলক নানা ওষুধ সেবন করেন তাদের আইকিউ বেশি থাকে।
.
৭. বাঁহাতি :
ডান হাত যারা ব্যবহার করেন তাদের তুলনায় বাঁ হাত ব্যবহারকারীরা বুদ্ধিমান হয়।
.
৮. লম্বা :
খাটো মানুষদের তুলনায় লম্বাদের আইকিউ বেশি হয়ে থাকে। ২০০৮ সালের এক গবেষণায় বিষয়টি প্রমাণিত হয়।
.
৯. তাড়াতাড়ি পড়া :
২০১২ সালে গবেষকরা দুই হাজার জোড়া একই ধরনের যমজ সন্তানের ওপর গবেষণা করেন। এতে তারা উভয়ের মাঝে যারা তাড়াতাড়ি পড়া শিখেছে তাদের মধ্যে বেশি বুদ্ধিমান হয়ে ওঠার প্রবণতা দেখতে পান।
.
১০. ভীত :
এক গবেষণায় দেখা যায় যারা নিয়মিত নানা কারণে ভয় পায় তাদের বুদ্ধি বেশি হয়।
.
১১. মজার :
বুদ্ধিমান মানুষের রসবোধ ভালো হয়। এক গবেষণায় দেখা যায়, যারা রসিক মানুষ এবং নানাভাবে অন্যদের হাসাতে পারে তাদের বুদ্ধিমত্তা অন্যদের তুলনায় বেশি।
.
১২. কৌতুহলী :
কৌতুহলী মানুষ অন্যদের তুলনায় বেশি বুদ্ধিমান হয়ে থাকে। বিভিন্ন গবেষণাতেও বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।
.
১৩. অগোছালো :
অগোছালো মানুষ বনাম গোছালো মানুষের মাঝে এক তুলনামূলক গবেষণায় দেখা যায়, অগোছালো মানুষই বেশি বুদ্ধিমান।
.
১৪. প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত যৌনতা নয় :
গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের আইকিউ স্কোর ভালো তারা সাধারণত স্কুলে থাকতে কিংবা অল্পবয়সে যৌনতায় লিপ্ত হয় না। অনেক বয়স পর্যন্ত তারা তাদের কৌমার্য ধরে রাখে।
.
১৫. রাতজাগা পাখি :
রাতে যারা জেগে থাকেন তাদের বুদ্ধি অন্যদের তুলনায় বেশি হয় বলেই উঠে এসেছে গবেষণায়। এতে জানা গেছে, সকালে যারা ঘুম থেকে ওঠে তাদের তুলনায় ‘রাতজাগা পাখিরা’ বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
.
১৬. প্রায়ই কঠোর পরিশ্রমী নয় :
বুদ্ধিমান মানুষ সর্বদা কঠোর পরিশ্রমী হয় না। গবেষকরা জানিয়েছেন, আলসে মানুষ মাত্রই যে, বুদ্ধিমান তা নয়। তবে বহু আলসে মানুষই বুদ্ধিমান। কঠোর পরিশ্রমের ক্ষেত্রে তারা সর্বদা যে সামনে এগিয়ে যায়, এমনটা নয়।

Wednesday, March 22, 2017

ক্ষমা সম্পর্কে বিজ্ঞানসম্মত ১৪ বিষয়




 ক্ষমাশীল হওয়াটা স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। ক্ষমাশীলতা সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ১৪টি পর্যবেক্ষণ নিয়ে দুই পর্বের প্রতিবেদনে আজ থাকছে প্রথম পর্বে থাকছে ৭টি বিষয়।

বিড়াল কখনই ক্ষমা করে না
গরিলা এবং শিম্পাঞ্জির মতো প্রাচীণ বন্য প্রাণীরা প্রায়ই আলিঙ্গন বা চুম্বনের মতো মুহুর্তে খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করে। ছাগল এবং হায়েনাদের মতো প্রাণীদের মধ্যে একই আচরণ পরিলক্ষিত হয়। শুধুমাত্র একটি প্রজাতির মধ্যেই এখনও পর্যন্ত ক্ষমাশীলতার কোনো বাহ্যিক লক্ষণ দেখা যায়নি। আর সেই প্রজাতিটি হচ্ছে, গৃহপালিত বিড়াল।

কোনো অপরাধই ক্ষমার অযোগ্য নয়
ক্ষমাশীলতা নিয়ে গবেষণা করা মনোবিজ্ঞানী রবার্ট ইনরাইট বলেন, ‘আমি বিশ্বে এমন কোনো কর্ম খুঁজে পাইনি যার জন্য অন্তত একজন মানুষ ক্ষমা পায়নি।’

কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতা সম্পর্কে হুঁশিয়ার
২০১০ এর একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, ক্ষমার অযোগ্য সবচেয়ে সাধারণ অপরাধ হচ্ছে, বিশ্বাসঘাতকতা। যার মধ্যে সম্পর্ক ভাঙা, প্রতারণা, প্রতিজ্ঞা ভাঙা এবং বেফাঁস গোপন কথা ফাঁসের ঘটনাই সবচেয়ে বেশি ঘটে।

ক্ষমা বিভিন্ন ধরনের হয়
কেউ হয়তো আপনার প্রতি অবিচার করেছে, আপনি সিদ্ধান্ত নিলেন যে তার সঙ্গে আন্তরিকভাবে আচরণ করবেন। এটিকে বলে সিদ্ধান্তজনীত ক্ষমা। আবার সহানুভূতি, সমবেদনা, সহানুভূতি এবং এমনকি ভালোবাসার মতো ইতিবাচক আবেগের কারণে যখন আপনি কাউকে ক্ষমা করে দেন তখন তাকে বলে আবেগজনীত ক্ষমা।

অল্প বয়সী বাচ্চারা সহজে ক্ষমা করতে পারে
এক গবেষণায় দেখা গেছে, দশ এবং এগার বছর বয়সীদের চাইতে, সাত এবং আট বছর বয়সীরা বেশি ক্ষমাশীল। এমনকি তাদের কাছে ক্ষমা চাইতেও হয় না। যারা ক্ষমা প্রার্থনা করে আর যারা ক্ষমা প্রার্থনা করে না উভয় অপরাধীকেই সমভাবেই ক্ষমা করে দেয় তারা।

যারা বর্হিমুখী তাদের ক্ষমা প্রয়োজন
ক্ষমা চাওয়ার ক্ষেত্রে বর্হিমুখীরা অন্তর্মুখীদের তুলনায় (এবং তারা অন্যদেরকেই দ্রুতই ক্ষমা করে দেয়) বেশি সক্রিয়। অন্তর্মুখীরা

সুস্থ থাকতে আরো ক্ষমাশীল হোন
মানুষের মনে যখন অসন্তোষ জমতে থাকে তখন তাদের হৃদস্পন্দন ও রক্তচাপ বেড়ে যায়। অপরপক্ষে ক্ষমাশীলাতায় হৃদয় এবং স্বাস্থ্য  ভালো  থাকে। পাশাপাশি আপনি যখন অতীতের রাগ- অসন্তোষ ভুলে যাবেন তখন তা আপনার ভালো ঘুমের জন্যও সহায়ক হবে।

তথ্যসূত্র : রিডার্স ডাইজেস্ট

এত্তো বড় মুরগি!




 মুরগি নাকি বিলুপ্ত ডায়নোসরের বংশধর! এটা কি জানতেন আপনি? একটা গোবেচারা ধরনের প্রাণি, সে আবার ভয়ঙ্কর ডায়নোসরের বংশ হয় কীভাবে?

এ প্রশ্ন যদি আপনার মনে আসে, তাহলে নিচের ভিডিওটি অবশ্যই সে প্রশ্নের একটা যুক্তিসঙ্গত উত্তর দেবে। ভিডিওটি দেখে হলিউডের কোনো সাইফাই মুভি বা এ জাতীয় কোনো উপন্যাসের কথা মনে পড়ে যায়। গত দু-তিন ধরে ফেসবুক, টুইটারসহ সোশ্যাল মিডিয়াতে দানব আকৃতির এক মুরগি নিয়ে খুব সাড়া পড়েছে। ফেসবুক পেইজ স্পেজটারিয়া ডেকোরেটিভে প্রথম এই মুরগির ভিডিও আপলোড করা হয়। এর নাম দেওয়া হয় মেরাকলি।

এরপর টুইটারে এই মেরাকলি নিয়ে হৈ চৈ পড়ে যায়। কেউ কেউ বলছেন, এটা আসলে মুরগি না, কোনো মানুষই মুরগির মতো সেজেছে, বোকা বানানো হচ্ছে সবাইকে। তবে বিশেষজ্ঞরা দানব মুরগির ওই ভিডিও দেখে নিশ্চিত করে বলেছেন যে আসলেই এটা একটা মুরগি। কোনো ভিডিও কারসাজি নয়, এটা একটা দানব মুরগি যা দেখে ভয়ও জাগে মনে। ভিডিওতে মুরগির বাসা থেকে একটা বিশাল মুরগিকে বের হয়ে দানবীয় ভঙিতে হাঁটতে দেখা যাচ্ছে। আরেকটা মুরগি লুকিয়ে পড়ছে বাসার পেছনে। এরা ব্রাহমা প্রজাতির মুরগি, যা চীন থেকে আমদানি করে এখন আমেরিকার কিছু এলাকাতেও ফার্মে এদের লালন পালন করা হচ্ছে।

এ প্রজাতির মুরগিকে ‘কিং অব অল পোল্ট্রি’ বলা হয়। ২০ শতকের শুরুর দিকে আমেরিকায় এ ধরনের মুরগির মাংসের চাহিদা খুব বেড়ে গিয়েছিল। আমেরিকার লাইভস্টক কনজারভেন্সি প্রতিষ্ঠানের মতে এ ধরনের মুরগির ওজন ১৪ পাউন্ড ও মোরগের ওজন ১৮ পাউন্ডেরও বেশি হতে পারে। চার সদস্যের একটি পরিবারের লোকেরা এই মুরগির মাংস এক সপ্তাহ ধরে খেতে পারবেন।
ভিডিও দেখুন...https://www.youtube.com/watch?v=tdnqkxt4sGo
Copyright © 2014 nayan's foundation jessore All Right Reserved
^